ব্যায়ামের উপকারিতা
১। ওজন হ্রাস ও নিয়ন্ত্রণ করে থাকে
২। হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়
৩। ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমায়
৪। উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে থাকে
৫। ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে
৬। রক্তে চর্বির পরিমান কমায়
৭। রক্ত চলাচল বৃদ্ধি করে
৮। মানসিক চাপ কমায়
৯। খাদ্যের বিপাক্রিয়ায় সাহায্য করে
১০। মাংসপেশি গঠনে সাহায্য করে ও হাড় শক্তিশালী হয়
কতটুকু এবং কি ধরনের ব্যায়াম করবেন
আপনার মানসিক অবস্থা ও শারীরিক সামর্থ্যের ওপর নির্ভর করবে কতটুকু সময় এবং কি ধরনের ব্যায়াম করা উচিত।
প্রতিদিন অন্তত ৩০ মিনিট এবং ওজন কমাতে হলে ৪৫-৬০ মিনিট শারীরিক পরিশ্রম করা উচিত।
যদি একটানা ৩০ মিনিট শরীরচর্চা করতে না পারেন তবে অন্তত ১০ মিনিট করে দিনে তিনবার ব্যায়াম করুন। প্রতিদিন শারীরিক পরিশ্রমের অভ্যাস করুন। নাহলে অন্তত সপ্তাহে তিন থেকে পাঁচ দিন দৈহিক শ্রমের অভ্যাস করুন।
হাঁটা সবচেয়ে ভালো ব্যায়াম। বিকল্প হিসাবে ২০ থেকে ৩০ মিনিট দৌড়ানো, সাঁতার কাটা, সাইকেল চালানো বা টেনিস খেলার কথা ভাবতে পারেন।
কখন ব্যায়াম করবেন?
সকাল বা বিকালে যেকোন সুবিধাজনক সময়ে।
পরামর্শ
*পর্যাপ্ত পানি পান করুন।
*অসুস্থ অবস্থায় ব্যায়াম না করাই ভালো।
*অতিরিক্ত গরম ও ঠাণ্ডায় না হাঁটাই ভালো।
*গরমের দিনে খুব সকালে অথবা বিকালে হাঁটতে যাওয়াই ভালো।
*ব্যায়ামের সময় হালকা ও আরামদায়ক কাপড় পরা উচিত।
*সঠিক মাপের ও আরামদায়ক জুতা পড়ুন।
*সুতি বা তুলার মোজা ব্যাবহার করুন।প্রতিদিন পরিষ্কার মোজা পড়ুন।
*হৃদরোগ, ডায়াবেটিস ,উচ্চ রক্তচাপ ও কিডনির রোগ থাকলে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে ব্যায়াম করা বা হাঁটা উচিত।
- [ডা: মোহাম্মদ আলী, চীফ কনসালট্যান্ট, বিজিএমইএ]
Post a Comment