২. ধূমপান করবেন না।
৩. অপ্রয়োজনে ও ডাক্তারের পরামর্শ ব্যতিত ব্যাথার ঔষধ খাবেন না।
৪. দৈনিক ৩ লিটার পানি খাবেন।
৫. খাবার শুরুতে ও খাবার মধ্যে বেশি পানি খান। খাবার শেষ করার ৪০ মিনিটের মধ্যে পানি খাবেন না।
৬. পুরুষেরা রেনিটিডিন জাতীয় গ্যাস্ট্রিক আলসারের মেডিসিন খাবেন না। এটার মধ্যেও সিমেটিডিনের মত পুরুষত্ব কমিয়ে দিতে পারে।
৭. আলসারের বেস্ট মেডিসিন হলো এন্টাসিড। এটা এসিডের ডাইরেক্ট নিউট্রালাইজার।
আমাদের লাইফস্টাইল চেঞ্জ করলেই ৭০-৯০% গ্যাস্ট্রিক আলসারের চিকিৎসা লাগে না। আমরা এক দিকে অনিয়ম করি খাবারে, সাথে সাথে আলসারের মেডিসিনও খাই পাশাপাশি। যা আমাদের পাকস্থলীর ভারসাম্য নষ্ট করে। এই ভারসাম্য নাগালের বাইরে গেলেই হবে পাকস্থলী ক্যান্সার।
আমরা শরীরের ব্যাথা কমাতে গিয়া গ্যাস্ট্রিক আলসারের ব্যাথা বাড়াই। তাই যত ব্যাথার ঔষধ না পারা যায়, তত ভালো।
লিখেছেন- ডাঃ সাঈদ সুজন
লিখেছেন- ডাঃ সাঈদ সুজন
Post a Comment